(মূল: ড. হাবিব সিদ্দিকী 🙂 অনুবাদ : শাহবাজ নজরুল :: পূর্বকথা: রোহিঙ্গা সমস্যা সব সময়ই কেন যেন আমাদের দৃষ্টির আড়ালে থেকে গেছে। ইদানিং এই সমস্যা নিয়ে নানা জায়গাতে আলোচনা হচ্ছে দেখে আমারও ইচ্ছে জাগে রোহিঙ্গাদের ইতিহাস সম্পর্কে জানার। সামান্য গবেষণাতেই
Author: বিভাগীয় সম্পাদক
রীতিমত রিয়া :: ঘটনা একঃ তিন্নির দুসম্পর্কের কাকা এসেছে বাড়িতে। বাবা বসে গল্প করছেন তাঁর সাথে। তিন্নি তখনো ঘুমোচ্ছিল। মা গিয়ে তিন্নিকে জাগালো, উঠো মা, দেখো তোমার কাকা এসেছে। তিন্নি কাকাকে আগে খুব চিনত। যখন সে অনেক ছোট ছিল কাকা
মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ ::: বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অনেক অনগ্রসর দেশ থেকে দরিদ্র-অসহায় শিশুদের নিয়ে গিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের মরুপ্রান্তরে উটের রেস খেলার জকি বানানো হতো। নির্মম এ খেলায় শিশুদের জোরপূর্বক উটের পিঠে বেঁধে রেস শুরু হতেই ওদের কান্নার ভয়ার্ত শব্দ শুনে উট আরও
ড. কুদরাত-ই-খুদা বাবু ::: ‘আজকের শিশু আগামীর পরিপূর্ণ নাগরিক’, ‘আজকের শিশুরাই আগামীতে জাতির কর্ণধার’, ‘ভবিষ্যতে আজকের শিশুরাই দেশ-জাতির নেতৃত্ব দিবে’—এমন সব কথাবার্তা বিভিন্ন সভা, সেমিনারসহ বিভিন্ন জায়গায় বলা হয়ে থাকলেও বাংলাদেশের শিশুদের সামগ্রিক চিত্র ভয়াবহ। এদেশে শিশু শ্রমিকের সঠিক সংখ্যা
এ এফ এম ফৌজি চৌধুরী : : সমাজে শিশু নির্যাতন ও হত্যার হার মাত্রাতিরিক্তভাবে বৃদ্ধি পেয়ে এক ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। ইদানীং মানুষের আক্রোশ ও জিঘাংসা অতিমাত্রায় বেড়ে গেছে। যার নিষ্ঠুর শিকার হচ্ছে কোমলমতি শিশুরা। বেশির ভাগ সময়ে তাদের অপহরণের
আফ্রিকার দক্ষিণ তাঞ্জানিয়ার জীবন্ত আগ্নেয়গিরি থেকে নয় মাইল দূরে এনগারো সেরো গ্রামের লেক ন্যাট্রনের তীরে ভূতত্ত্ববিদরা ১০ হাজার থেকে ১৯ হাজার বছরের আগেকার আদিম মানুষের ৪০০ এরও বেশি পায়ের ছাপের সন্ধান পেয়েছেন । মূলত আগ্নেয়গিরির ছাই এবং কর্দমাক্ত প্রবাহের কারণেই
রাজিয়া সুলতানা স্মৃতি : ঘুরতে কে না ভালোবাসে ? তবে কর্মজীবনে প্রবেশের পর খুব একটা সময় হয়না ভ্রমনের। যেটুকু সময় সুযোগ হয়, তাতে চেষ্টা করি একটু বের হয়ে মনকে সতেজ করতে। এবার ঈদের ছুটিতে আমারা হুট করেই সিদ্ধান্ত নিলাম ঘুরতে
অসাধারণ সুন্দর পাহাড়ের মনোরম দৃশ্যকে দ্বিগুণ করে দেয় ঝর্ণা। বাংলাদেশের ঝর্ণার কথা বললেই প্রথমেই মনে আসে বান্দরবানের শৈলপ্রপাত, কক্সবাজারের হিমছড়ির ঝর্ণা, সীতাকুণ্ডের ইকোপার্কের ঝর্ণা, সিলেটের হামহাম ও মাধবকুণ্ডের ঝর্ণা। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ঝর্ণা আছে যা কিনা সৌন্দর্যের দিক থেকে
আল মাহমুদ বাংলা সাহিত্যের আকাশে দেদীপ্যমান নক্ষত্র। এই নক্ষত্রের আকার-আয়তন ও উজ্জ্বলতা এত বেশী যে, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বের হাজারগুণ দূরত্বে থেকেও দৃষ্টিগোচর হয়। আবার এমনও বলা যায়, তিনি নিজেই বাংলা সাহিত্যের একটি আকাশ, আর সেই আকাশে আলোকরশ্মি ছড়াচ্ছে তাঁর
আবুল আলম : : তারিখটা মনে নাই; তবে সনটা ছিল ১৯৩৭ – খুব সম্ভব ভাদ্র-আশ্বিন মাস। আমি তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র – আমাদের যোগীরকান্দা গ্রামের প্রাইমারী মক্তবে পড়ি। সে বারেই আমার সৌভাগ্য হয়েছিল, প্রথম বারের মত খুব ঘনিষ্টভাবে শের-ই-বাংলা (তখনও উনি