(আবুল আলম) সপ্তম শ্রেণীতে (১৯৪১) ইংরেজি সাহিত্য পড়াতেন ‘রহিম স্যার’; আসল বইটির নাম ছিল ‘Choice Readings’! না, এখানে বই নিয়ে কোন কথা নয় – সব কথা শুধু আমার অতি প্রিয় ‘রহিম স্যার’ কে নিয়ে। স্যার সাধারণ বি এ পাশ হলেও,
Category: গল্প / রুপ কথা
মোঃ শামীম মিয়া : সেদিন স্কুলে ক্লাসে স্যার,আমাদের পড়াছেন এমন সময় স্যার বলছেন তোমরা কী বলতে পারো পক্ষি শব্দের অর্থ কী ? আমি সহ সবাই ঠোট ভ্যাংছিয়ে বললাম, জানিনা স্যার। স্যার, বললো এই সাধারণ শব্দের অর্থ জানো না। তোমরা যত
মোঃ শামীম মিয়া ঃ আজ বৃহস্পতিবার, তাই হাফ ক্লাস হলো। আশি, শফি,আর রাসেল,সাপি সময় ঠিক দুপুর বেলা, যাচ্ছে বাড়ির দিকে, এমন সময় একটা শব্দ তাদের কানে ভেসে আসে। চারদিক ভরা জঙ্গল ভেবে পাচ্ছে না ওরা তিনজন কোথা থেকে আসলো এই
মীম নোশিন নাওয়াল খান সোহেল রানা ফেরিতে ঘুরে ঘুরে যাত্রীদের কাছে সেদ্ধ ডিম বিক্রি করে সে। তার বাড়ি পটিুরিয়ার দড়িডাঙ্গিতে। সোহেলর বাবা কুলির কাজ করেন। মা কিছু করেন না। বাবার সামান্য উপার্জনে সংসার চালানো সম্ভব হয় না। তাই বাবার সঙ্গে
( Safazil Aziz Anan ) As I was only six years old I couldn’t understand why I was forced to live with my mother. He was not there with us, the one I love the most, Papa. They got divorced
( আহমেদ বায়েজীদ) বাতায়ন পত্রিকার সম্পাদক ফোন করে আবারও তাড়া দিল লেখার জন্য। ‘তমাল, আমাদের কম্পোজ শেষ, পরশু থেকে মেকআপ শুরু হবে। তোমার লেখাটাই শুধু বাকি। একটু তাড়াতাড়ি করো না ভাইয়া।’ গত দু’দিনে ভুলেই গিয়ে ছিলাম এই লেখাটার কথা। সেটা
(আহমেদ রিয়াজ ) ঠক, ঠক, ঠক। ঘরের দরজায় আলতো টোকা। সারাদিন বনে-জঙ্গলে ঘুরে সন্ধের ঠিক আগে আগে ঘরে ঢুকেছেন কাঠুরে। ঘর বটে একখানা। হু হু করে ঠাণ্ডা বাতাস ঢুকছে। বরফও পড়ছে। বরফের স্তূপ জমেছে ঘরের উপর। ওই বরফের চাপে