এবারের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় মেধায় দ্বিতীয় হয়েছেন আব্দুল্লাহ। তিনি রাজশাহী কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী।
এ ব্যাপারে আব্দুল্লাহ জানান, ফল জানতে পারার পরই আল্লাহ্র নিকটে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি। ফল জেনে আমার বাবা সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছেন। বাবাকে আমি আমার মাইক্রোকন্ডিয়া হিসেবে দেখি। উনি আমার শক্তিধর। আমি হতাশ হলেই উনি আমাকে বুস্টআপ করেন। কুরআন তেলাওয়াত করে তারপর পড়তে বসতাম। আব্বা বলতেন বেশি কুরআন তেলাওয়াত করলে বেশি চাপ নিতে পারবে, এজন্য পড়তে বসার আগে কুরআন তেলাওয়াত করতাম।
এদিকে জাতীয় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন সুমাইয়া মোসলেম মীম। তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি ভর্তি পরীক্ষার ১০০ নম্বরের মধ্যে ৯২.৫ নম্বর পেয়েছেন।
গত শুক্রবার (১ এপ্রিল) সারাদেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৫৭টি ভেন্যুতে একযোগে সকাল ১০টা থেকে ১১টা ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন।
এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪০ জন ভর্তিচ্ছু অংশ নিয়েছেন। অনুপস্থিত ছিলেন ৪ হাজার ১৭৫ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় অনুপস্থিতির হার ২ দশমিক ৯ শতাংশ। এবার ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়।
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলে জাতীয় মেধায় ৩য় স্থান অধিকার করেছেন অভিক মল্লিক। তিনি খুলনার সরকারি এম এম সিটি কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী।
এদিকে জাতীয় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন সুমাইয়া মোসলেম মীম। তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি ভর্তি পরীক্ষার ১০০ নম্বরের মধ্যে ৯২.৫ নম্বর পেয়েছেন। জাতীয় মেধায় দ্বিতীয় হয়েছেন আব্দুল্লাহ। তিনি রাজশাহী কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী।
এর আগে মঙ্গলবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ ফল ঘোষণা করেন। গত শুক্রবার (১ এপ্রিল) সারাদেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৫৭টি ভেন্যুতে একযোগে সকাল ১০টা থেকে ১১টা ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন।
এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪০ জন ভর্তিচ্ছু অংশ নিয়েছেন। অনুপস্থিত ছিলেন ৪ হাজার ১৭৫ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় অনুপস্থিতির হার ২ দশমিক ৯ শতাংশ। এবার ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, জাতীয় মেধাতালিকার ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কাছে এসএমএসের মাধ্যমে ফল পৌঁছে গেছে। এমবিবিএস পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০।
প্রসঙ্গত, গত বছর সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ৪ হাজার ৩৫০ জন ভর্তিচ্ছু নির্বাচিত হন। মোট ৪৮ হাজার ৯৭৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। পাসের হার ছিল ৩৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। সূত্রঃ দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস